এখন আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো আম্পায়ার জেসি সংক্রান্ত সকল তথ্যগুলো। মূলত কি ঘটেছে যার কারণে এত আলোচনা এসেছে নিউজ পোর্টালগুলোতে। চলুন এখন আমরা এই বিষয় সম্পর্কে জানি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপূর্ণ।
বেশ কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে সরিয়ে বেড়াচ্ছে মুশফিকুর রহিম তামিম মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে বেশ কয়েকটি তথ্য। এখানে আরো একজন ব্যক্তিকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সেটি হচ্ছে জেসি। তার সাথে কি এমন ঘটেছে কেমন কি হচ্ছে তা অনেকেরই জানা নেই। একটা ভুল তথ্যের কারণে ভাইরাল হয়ে গেছে সকল কিছু হয়ে যাচ্ছে। বেশি বিতর্কে সৃষ্টি হয়েছে এবং ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার ঝামেলা সম্মেলন হতে হয়েছে। আজকের এই নিউজে জানতে পারবেন কি ঘটেছে তার সঙ্গে এবং এখানে দায়ী কে সে বিষয় সম্পর্কে। আমাদের ইনভেস্টিগেশন নিউ যে আপনারা উক্ত বিষয় সম্পর্কে খুঁটিনাটি সকল বিষয়গুলো দেখতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন। এখন আমরা দাঁড়িয়ে চলে যাই সরাসরি আলোচনার মূল প্রান্তে।
আম্পায়ার জেসির সাথে কি ঘটেছিল সেদিন
এটি ঘরোয়া লীগ ডিপিএল এর ঘটনা। কি ঘটেছিল সেদিন সে বিষয় সম্পর্কে এখন আপনাদেরকে জানাবো। হঠাৎ করে কেন সোশ্যাল মিডিয়াতে এত আলোচনা এসেছিল। কেননা বেশ কয়েকদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়াতে আসছে নারী আম্পায়ারের অধীনে খেলবেন না বাংলাদেশ ক্রিকেটার। এমন জায়গায় নাম উঠেছে জাতীয় দলের সুনামধন্য ৩-৪ জন থেকে তারকার নাম। আর এর মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায় সকল কিছু এবং অনেক ব্যক্তিকে পুরোপুরি নিউজ না জেনেই তাদের প্রোফাইলে শেয়ার করতে থাকে এবং মন্তব্য করতে থাকে।
সেখানে উল্লেখ করা হয় যে তারা নারী আম্পায়ারের অধীনে খেলবে না সে বিষয় নিয়ে টানা হয়েছে ধর্ম, নারীত্ববাদ ইত্যাদি বিষয়কে। মূলত এ সকল কিছুই ঘটেনি। সেখানে আয়োজকদের বেশ কিছু ভুল ত্রুটির কথা তুলে ধরা হয়েছে এমনকি দেশের সাথে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি খেলোয়ারদের সাথে। অন্যান্য আম্পায়ারের মতো তারাও একই রকম আচরণ করেছে এবং সবকিছুই স্বাভাবিক ছিল। আর এ কথাটি জেসি নিজেই স্বীকার করেছেন এবং করেছেন। বলতো সংবাদমাধ্যমের টাইটেল এবং অন্যান্য বিষয়গুলোর ভুল থাকার কারণে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। মাঠের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন আম্পায়ার জেসির সাথে যথেষ্ট ভালো আচরণ করা হয়েছে এবং তাকে সম্মান জানানো হয়। খেলা শেষে তার সাথে সবাই হাত মিলিয়েছেন এবং নিয়ম অনুসারে খেলা শেষ করেছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের অগ্রগতি
এখানে গণমাধ্যমের দোষকে হাইলাইট করা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। এজন্য গণমাধ্যমকে আরো সচেতন হওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে যাতে কোন ধরনের ভুল না হয় নিউজ করার ক্ষেত্রে।