এবার সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৩০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আজকে এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদেরকে নিউজ আপডেট দিব যাতে করে সকল তথ্যগুলো দেখতে এবং বুঝতে পারেন।
বাংলাদেশের সবার জন্য যে উন্মুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেটি হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়। অর্থাৎ সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সবার জন্য বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন এবং শেখার জন্য দিয়েছেন বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা। অর্থাৎ ক্লাস ওয়ান থেকে ফাইভ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ফ্রিতে পড়াশোনা করতে পারবেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে। পূর্বে কিছু সংখ্যক সরকারি এবং বাকিগুলো রেজিস্টার প্রাপ্ত হলেও পরবর্তী সময়টা সরকারি করে দিয়েছে। যাতে করে সম্পূর্ণ ফ্রিতে একজন ছাত্র হয়ে এখান থেকে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। এরপর মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শেখার জন্য তাদেরকে দেওয়া হয়েছে মাধ্যমিকে এবং উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এ সকল বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারেন একজন শিক্ষার্থী তবে তুলনামূলকভাবে খরচ দিতে হয়। তবে বর্তমান সরকার আসার পর একে সবার জন্য ফ্রিতে পড়ার সুযোগ দিয়ে সরকারি করে দিয়েছে। তবে আজকে আমরা ভিন্ন কথা নিয়ে আলোচনা করব।
৩০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ হতে যাচ্ছে
সারা দেশে যতগুলো বিদ্যালয় রয়েছে সবগুলো করা হয়েছে অত্যন্ত উন্নত এবং আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থাপনা। সেই সকল প্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয়েছে এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন সকল শিক্ষক শিক্ষিকাদের। আরো দেওয়া হয়েছে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যা সরকারিভাবে দেওয়া হয়। কিন্তু সারা দেশ জুড়ে এমন অনেক সংখ্যক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোতে সর্বমোট ৫০ জন শিক্ষার্থীও নেই। তাই এজন্য ওই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। অর্থাৎ গত ১০ বছর যাবত যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী রয়েছে ওই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো চালু থাকবে না।
তবে যদি তারা কার্যক্রম আবার নতুন করে চালাতে পারে তাহলে সে ক্ষেত্রে আবার চালু করা হবে। আপাতত এই নির্দেশ আসছে যে সারা বাংলাদেশ জুড়ে ভর্তির ৩০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো বন্ধ হতে যাচ্ছে। আর ঐ সকল বিদ্যালয় যেগুলোতে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী রয়েছে তাদের। এক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষিকারদের কি হবে সে বিষয় সম্পর্কে আপডেট কোন নোটিশ পাওয়া যায়নি। এ বিষয় সম্পর্কে আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হবে।