যানবাহনের গতি নির্ধারণ করে দিয়েছে বিআরটিএ

এবার যানবাহনের গতি নির্ধারণ করে দিয়েছে বিআরটিএ। যানবাহনের গতি কত হবে সে বিষয় সম্পর্কেই নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। যদি কোন ব্যক্তি এই আইন লম্বা করে তার জন্য রয়েছে প্রয়োজনীয় শাস্তির ব্যবস্থাপনা।

সারা বাংলাদেশ জুড়ে প্রায় কয়েক লক্ষ যানবাহন রয়েছে কয়েক ক্যাটাগরিতে। তার মধ্যে বেশিরভাগ হচ্ছে মোটরসাইকেল এবং বাস মিনিবাস গুলো। যানবাহনের পরিমাণ ততটাই বৃদ্ধি পাচ্ছে এই ধরনের যানবাহনের পরিমাণ ততটাই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর বর্তমান সরকার রাস্তাঘাটের উন্নতি করার কারণে ব্যাপক চলাফলের সুবিধা হয়েছে। এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগে মাত্র কয়েক ঘন্টা। কিন্তু এক্ষেত্রে যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে সেটি হচ্ছে এক্সিডেন্ট। অনিয়ন্ত্রিতভাবে স্পিড তুলে বিভিন্ন খাদে পড়ে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন ঘরবাড়ি উপর দিয়ে তুলে দিচ্ছে যানবাহনগুলো। নিজেরা যখন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ঠিক তেমনভাবে নিরাপদ পথচারীদের কেউ হত্যা করছে তারা। এতে করে উভয়ই মৃত্যুর সম্মুখীন হয়। প্রত্যেক বছর সারা বাংলাদেশ জুড়ে প্রায় কয়েক হাজার মানুষ মারা যায় এই যানবাহনের দুর্ঘটনা ঘটে।

যানবাহনের গতি নির্ধারণ করে দিয়েছে বিআরটিএ

শুধুমাত্র দুর্ঘটনা না বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে ছোট ছোট শিক্ষার্থীরা যখন রাস্তা পারাপারা হয় স্কুল থেকে যাওয়ার পথে তখনই দুর্ঘটনা বেশি ঘটে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এর কারণে প্রতিনিয়ত তো ভার্সন মৃত্যুর হার। মান নিরাপত্তা রাস্তা চলাচল কে নিরাপদ করতেই এই ব্যবস্থাপনা এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। তাই সে বিষয়ে প্রতিনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে।

এক্সপ্রেস রাস্তাগুলোতে বাস, মিনি বাস, প্রাইভেটকার সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার গতিতে প্রতি ঘন্টায় চলাচল করতে পারবে। এর থেকে বেশি গতিতে চলাচল করতে পারবেন না তারা। আর মোটরসাইকেল সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার এবং ট্রাক সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার স্পিডে চালাতে পারবে। এ থেকে বেশি চালালে প্রয়োজনীয় শাস্তির পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

অন্যদিকে জেলা উপজেলা অথবা সিটি কর্পোরেশন অঞ্চলগুলোতে বাস, মিনি বাস এবং প্রাইভেটকার ও অন্যান্য গাড়িগুলো সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে। মোটরসাইকেল ও ট্রাক সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চালাতে পারবে।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

যানবাহনের গতি নির্ধারণ করে জন্য ব্যবস্থা না করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ। নিজে এই সকল আইন মানুষ এবং অন্যকে মানার জন্য উৎসাহিত করুন। তাহলে নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত হবে সাধারণ জনগণের জন্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *